ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীনের প্রাচীন কাশগর নগরে স্থাপত্য সরঞ্জাম ও সাংস্কৃতিক পর্যটন সম্পদ রয়েছে

  • প্রেমা:
  • আপডেট সময় ১১:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

১লা মে থেকে “সিনচিয়াং উইঘুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের প্রাচীন কাশগর নগরের সংরক্ষণ প্রবিধান” কার্যকর হবে। প্রবিধানটি পরিকল্পনা, সংরক্ষণ, উত্তরাধিকার ও সদ্ব্যবহারসহ বিভিন্ন দিক থেকে চীনা জাতির পরমোৎকৃষ্ট ইতিহাস ও সংস্কৃতি রক্ষা এবং প্রাচীন কাশগর নগরের প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ জীবন এগিয়ে নেওয়ার জন্য আইনি নিশ্চয়তা দেবে। সম্প্রতি সিনচিয়াংয়ের গণকংগ্রেসের স্থায়ী কমিটির সংবাদ সম্মেলনে এ খবর জানানো হয়।

প্রাচীন কাশগর নগর হলো সিনচিয়াংয়ের প্রতিনিধিত্বমূলক ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান। এতে প্রাকৃতিক দৃশ্য, ধ্বংসাবশেষ, স্থাপত্য সরঞ্জাম ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন পর্যটন সম্পদ রয়েছে।

প্রাচীন নগরের ইতিহাস ও সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও সদ্ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হলো প্রবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলির অন্যতম। চীন ও সিনচিয়াং সবসময় প্রাচীন নগরটির রক্ষা ও যুক্তিসঙ্গত উন্নয়ন ও সদ্ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেয়। ২০১০ সাল থেকে নগরটির রূপান্তর প্রকল্পে মোট ৭ বিলিয়ন ইউয়ানের বেশি বিনিয়োগ করা হয়। ফলে প্রাচীন নগরটির ঐতিহাসিক সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক দৃশ্য সুসম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা হয়, নগরের অধিবাসীরা শান্তিপূর্ণ ও তৃপ্তিতে বসবাস ও কাজ করেন, প্রাচীন নগরের সুনাম ব্যাপকভাবে উন্নত হয়েছে এবং পর্যটন-ভিত্তিক অর্থনীতি দ্রুত উন্নত হয়েছে।

সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের প্রাচীন কাশগর নগরে স্থাপত্য সরঞ্জাম ও সাংস্কৃতিক পর্যটন সম্পদ রয়েছে

আপডেট সময় ১১:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৪

১লা মে থেকে “সিনচিয়াং উইঘুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের প্রাচীন কাশগর নগরের সংরক্ষণ প্রবিধান” কার্যকর হবে। প্রবিধানটি পরিকল্পনা, সংরক্ষণ, উত্তরাধিকার ও সদ্ব্যবহারসহ বিভিন্ন দিক থেকে চীনা জাতির পরমোৎকৃষ্ট ইতিহাস ও সংস্কৃতি রক্ষা এবং প্রাচীন কাশগর নগরের প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ জীবন এগিয়ে নেওয়ার জন্য আইনি নিশ্চয়তা দেবে। সম্প্রতি সিনচিয়াংয়ের গণকংগ্রেসের স্থায়ী কমিটির সংবাদ সম্মেলনে এ খবর জানানো হয়।

প্রাচীন কাশগর নগর হলো সিনচিয়াংয়ের প্রতিনিধিত্বমূলক ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান। এতে প্রাকৃতিক দৃশ্য, ধ্বংসাবশেষ, স্থাপত্য সরঞ্জাম ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন পর্যটন সম্পদ রয়েছে।

প্রাচীন নগরের ইতিহাস ও সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও সদ্ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হলো প্রবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলির অন্যতম। চীন ও সিনচিয়াং সবসময় প্রাচীন নগরটির রক্ষা ও যুক্তিসঙ্গত উন্নয়ন ও সদ্ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেয়। ২০১০ সাল থেকে নগরটির রূপান্তর প্রকল্পে মোট ৭ বিলিয়ন ইউয়ানের বেশি বিনিয়োগ করা হয়। ফলে প্রাচীন নগরটির ঐতিহাসিক সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক দৃশ্য সুসম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা হয়, নগরের অধিবাসীরা শান্তিপূর্ণ ও তৃপ্তিতে বসবাস ও কাজ করেন, প্রাচীন নগরের সুনাম ব্যাপকভাবে উন্নত হয়েছে এবং পর্যটন-ভিত্তিক অর্থনীতি দ্রুত উন্নত হয়েছে।

সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।