ঢাকা ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাইকার রাইডারদের হেলমেট কি মাথা প্রটেকশন নাকি পুলিশ প্রোটেকশন

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

রাজধানীতে বাইক শেয়ার এখন অত্যন্ত জনপ্রিয়! বিশেষ করে অফিসগামী মানুষ এবং শিক্ষার্থীদের চলাফেলার জন্য পছন্দ তালিকার শীর্ষে বাইক রাইড শেয়ার! বিআরটিএ’র সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী ২০১৯ সাল পর্যন্ত ঢাকায় নিবন্ধিত বাইকের সংখ্যা ৫ লাখ ৮৫ হাজার ৪৯০টি।
গত তিন বছরে বাইক রেজিস্ট্রার এর সংখ্যা ২ লক্ষ ৭৩ হাজার। এর বেশিরভাগই অ্যাপভিত্তিক সেবা প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রার্ড বাইক। যুক্তরাষ্ট্রের রাইড শেয়ারিং অ্যাপভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘উবার’-এর মোটরের প্রায় দেড় লাখ চালক রাজধানীতে মোটর চালিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকায় আরেকটি জনপ্রিয় বাইক রাইডিং পাঠাও’র আছে প্রায় দুই লক্ষাধিক রাইডার।
এ ছাড়াও রাজধানীতে সহজ ডট কম, স্যাম, ওভাই, ইত্যাদির আওতায় আছে আরো প্রায় ৭০ হাজার রেজিস্ট্রার্ড বাইক। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এর কর্মসংস্থান হচ্ছে বাইক চালিয়ে। বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে চাকুরী হারিয়ে অনেকেই স্বাধীন পেশাটি বেছে নিয়েছে। এটি একটি ইতিবাচক দিক৷ এটি নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার আপত্তি হলো জান মালের নিরাপত্তা নিয়ে বিশেষ করে হেলমেট নিয়ে।

ট্রাফিক আইনে হেলমেট ছাড়া যাতায়াত করলে আর্থিক জরিমানা সহ অনান্য দন্ড রয়েছে৷ ট্রাফিকের চোখে পড়লেই জরিমানা গুণতে হবে৷ তাই রাইডাররা হেলমেট ছাড়া কাউকে বহন করেনা৷ এটিও ইতিবাচক। এটা নিয়েও আমার কোনো অভিযোগ নেই।
আমার অভিযোগ হলো হেলমেট এর মান ও ধরণ নিয়ে৷ একটি বেসরকারি জরিপে উঠে এসেছে ঢাকা শহরে ৮০ শতাংশ বাইক রাইডার এবং যাত্রীদের ব্যবহৃত হেলমেট অত্যন্ত নিম্নমানের যেটি যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তা তো দুরের কথা কিছু সময় যাত্রীদের দুর্ঘটনার কারণ হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

বাইকার রাইডারদের হেলমেট কি মাথা প্রটেকশন নাকি পুলিশ প্রোটেকশন

আপডেট সময় ০৬:৫৫:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

রাজধানীতে বাইক শেয়ার এখন অত্যন্ত জনপ্রিয়! বিশেষ করে অফিসগামী মানুষ এবং শিক্ষার্থীদের চলাফেলার জন্য পছন্দ তালিকার শীর্ষে বাইক রাইড শেয়ার! বিআরটিএ’র সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী ২০১৯ সাল পর্যন্ত ঢাকায় নিবন্ধিত বাইকের সংখ্যা ৫ লাখ ৮৫ হাজার ৪৯০টি।
গত তিন বছরে বাইক রেজিস্ট্রার এর সংখ্যা ২ লক্ষ ৭৩ হাজার। এর বেশিরভাগই অ্যাপভিত্তিক সেবা প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রার্ড বাইক। যুক্তরাষ্ট্রের রাইড শেয়ারিং অ্যাপভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘উবার’-এর মোটরের প্রায় দেড় লাখ চালক রাজধানীতে মোটর চালিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকায় আরেকটি জনপ্রিয় বাইক রাইডিং পাঠাও’র আছে প্রায় দুই লক্ষাধিক রাইডার।
এ ছাড়াও রাজধানীতে সহজ ডট কম, স্যাম, ওভাই, ইত্যাদির আওতায় আছে আরো প্রায় ৭০ হাজার রেজিস্ট্রার্ড বাইক। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এর কর্মসংস্থান হচ্ছে বাইক চালিয়ে। বিশেষ করে করোনাকালীন সময়ে চাকুরী হারিয়ে অনেকেই স্বাধীন পেশাটি বেছে নিয়েছে। এটি একটি ইতিবাচক দিক৷ এটি নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার আপত্তি হলো জান মালের নিরাপত্তা নিয়ে বিশেষ করে হেলমেট নিয়ে।

ট্রাফিক আইনে হেলমেট ছাড়া যাতায়াত করলে আর্থিক জরিমানা সহ অনান্য দন্ড রয়েছে৷ ট্রাফিকের চোখে পড়লেই জরিমানা গুণতে হবে৷ তাই রাইডাররা হেলমেট ছাড়া কাউকে বহন করেনা৷ এটিও ইতিবাচক। এটা নিয়েও আমার কোনো অভিযোগ নেই।
আমার অভিযোগ হলো হেলমেট এর মান ও ধরণ নিয়ে৷ একটি বেসরকারি জরিপে উঠে এসেছে ঢাকা শহরে ৮০ শতাংশ বাইক রাইডার এবং যাত্রীদের ব্যবহৃত হেলমেট অত্যন্ত নিম্নমানের যেটি যাত্রীদের জীবনের নিরাপত্তা তো দুরের কথা কিছু সময় যাত্রীদের দুর্ঘটনার কারণ হয়।