নাহিদ জামান, খুলনা
দুর্গা পুজা স্বনাতন ধর্মীয় মানুষের জন্য বড় ধর্মীয় উৎসব নামে পরিচিত। প্রতিবছর শরৎকালে অনুষ্ঠিয় হয় বলে একে স্বারদীয় দুর্গা উৎসব ও বলা হয়ে থাকে। আসলে এই পুজা বসন্তকালের পুজা। রামচন্দ্র অসুরের হাত থেকে রক্ষা পেতে অকাল বোধনে শরৎকালে দেবী দুর্গা পুজা অর্চনার মাধ্যমে দেবীর সাহার্য্যে অসুর কে বদ করেছিলেন। সেই সময় থেকেই শরৎকালে দুর্গা পুজা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। যেহেতু বাসন্তকালেই দুর্গা উৎসব এর সময়। তাই শৎরকালে ছাড়া ও বসন্ত কালে এই উৎসব পালন হয়ে থাকে এরই ধারাবাহিকতায়, রূপসায় পাথরঘাটা বাসন্তী মাতৃমন্দিরে প্রতি ন্যায় এ বছর জাকজমকপুর্ন ভাবে বাসন্তি পুজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৭ এপ্রিল রাতে বাসন্তী পূজার নবমীতে মন্দির প্রাঙ্গনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর যুবলীগের সভাপতি সফিকুর রহমান পলাশ।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সরকারি বয়রা মহিলা কলেজের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক খান আহমেদুল কবীর চাইনিজ, সাবেক ছাত্রনেতা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান মোল্যা, রূপসা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল সেন,সমাজসেবক দিপক কুমার রায়,পংকজ হালদার।
মন্দির কমিটির সভাপতি মুকুল চন্দ্র হালদারের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক অপূর্ব হালদারের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন উপজেলা যুবলীগের সদস্য সাইদুর রহমান ছগির, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লিটন সরকার, শ্রমিকলীগ নেতা হায়দার আলী, যুবলীগ নেতা শারাফাত হোসেন উজ্জল, শাহরিয়ার হোসেন মানিক, আশিক ইকবাল, সুজয় হালদার,মহানন্দ রায়,নীলয় হালদার,সন্দীপ হালদার,মুরাদ শেখ, ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মামুন এলিচ,মেহেদী হাসান,রুদ্রনীল হালদার শুভ,তাহমিদ বাশার তিশাদ,সাদ্দাম শেখ, মহিদুল শেখ,বাদল মোল্যা, ইমু মোল্যা, আমান উল্লাহ শেখ খলিল,সুশান্ত হালদার, চুন্নু রাজ,প্রতীক হালদার, রাজীব চৌধুরী, দূর্জয় হালদার, শুভংকর হালদার, ফেরদৌস সরদার,হাসান ফারাজী, জহির খান প্রমূখ। এরপূর্বে তিনি টিএসবি ইউনিয়নের পাঁচানী পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদ আয়োজিত ওয়াজ মাহফিল অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।