ঢাকা ০৩:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিক আকতারের নামে বন বিভাগের মামলা-অচিরেই স্মারক লিপি প্রদান

গাজীপুরে মালিকানা দ্বন্দ্বের জের আলোকিত ঢাকা ও দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক আক্তার হোসেন সাদ্দামের নামে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদীত মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ।
মামলার বিবরণে দেখা যায়- গত ৬/০১/২০২৪ইং তারিখে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম বারুইপাড়া মৌজাস্থ সিএস ৬২০ নং দাগে অবৈধ ভাবে অনুপ্রবেশ করে সরকারী সংরক্ষিত বনভূমির আকার আকৃতি নষ্ট করত এবং গজারি গাছ কর্তন করে।
প্রকৃত বিষয় হচ্ছে – উল্লেখিত তারিখে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম ঐ স্থানে বা গাজীপুরে ছিলেন না। তার প্রকৃত পেশা গোপন করে তাকে মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ পদ দিয়ে মামলাটি দায়ের করা মানহানিকর বলে দাবি করেন বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ।
আক্তার হোসেন সাদ্দাম দীর্ঘ ১ যুগেরও বেশি সময় সাংবাদিকতা করছেন। তার বিভিন্ন সময় প্রকাশিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দেশজুড়ে আলোচিত হয়েছে।
গাজীপুর যত্রতত্র ভাবে গড়ে উঠেছে অনেক রিসোর্ট। বনের প্রায় বেশ কিছু জায়গা দখল করে গাজীপুরে পিঙ্গাইলে রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট নামীয় একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। নিবন্ধন বিহীন উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়। যার জের ধরে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দামকে উক্ত মামলায় আসামী করা হয়। যা অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে দাবি করেন সাংবাদিক সমাজ।
গাজীপুরে বন বিভাগের অনিয়মই যখন নিয়ম। মোটা অংকের আর্থিক সুবিধা নিয়ে মামলায় সাংবাদিককে আসামী করা চরম ধৃষ্টতা বলে মনে করেন অভিজ্ঞ মহল।
শীঘ্রই এই বিষয়ে বন মন্ত্রী ও তথ্য মন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হবে বলে জানান সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম।

সাংবাদিক আকতারের নামে বন বিভাগের মামলা-অচিরেই স্মারক লিপি প্রদান

আপডেট সময় ০৭:৫৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪

গাজীপুরে মালিকানা দ্বন্দ্বের জের আলোকিত ঢাকা ও দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক আক্তার হোসেন সাদ্দামের নামে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদীত মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ।
মামলার বিবরণে দেখা যায়- গত ৬/০১/২০২৪ইং তারিখে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম বারুইপাড়া মৌজাস্থ সিএস ৬২০ নং দাগে অবৈধ ভাবে অনুপ্রবেশ করে সরকারী সংরক্ষিত বনভূমির আকার আকৃতি নষ্ট করত এবং গজারি গাছ কর্তন করে।
প্রকৃত বিষয় হচ্ছে – উল্লেখিত তারিখে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম ঐ স্থানে বা গাজীপুরে ছিলেন না। তার প্রকৃত পেশা গোপন করে তাকে মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ পদ দিয়ে মামলাটি দায়ের করা মানহানিকর বলে দাবি করেন বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ।
আক্তার হোসেন সাদ্দাম দীর্ঘ ১ যুগেরও বেশি সময় সাংবাদিকতা করছেন। তার বিভিন্ন সময় প্রকাশিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদন দেশজুড়ে আলোচিত হয়েছে।
গাজীপুর যত্রতত্র ভাবে গড়ে উঠেছে অনেক রিসোর্ট। বনের প্রায় বেশ কিছু জায়গা দখল করে গাজীপুরে পিঙ্গাইলে রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট নামীয় একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। নিবন্ধন বিহীন উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়। যার জের ধরে সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দামকে উক্ত মামলায় আসামী করা হয়। যা অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে দাবি করেন সাংবাদিক সমাজ।
গাজীপুরে বন বিভাগের অনিয়মই যখন নিয়ম। মোটা অংকের আর্থিক সুবিধা নিয়ে মামলায় সাংবাদিককে আসামী করা চরম ধৃষ্টতা বলে মনে করেন অভিজ্ঞ মহল।
শীঘ্রই এই বিষয়ে বন মন্ত্রী ও তথ্য মন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হবে বলে জানান সাংবাদিক আক্তার হোসেন সাদ্দাম।