ঢাকা ১২:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

সাহস স্কুলে অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার

শনিবার ৯ মার্চ ২০২৪ সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলে এবছরের প্রথম অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাহস লাইব্রেরির সামছুল হুদা ভবন অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন স্বাবলম্বী হবো সবাই (সাহস)-এর প্রতিষ্ঠাতা নাজমুল হুদা রতন।

সকাল দশটায় অভিভাবকদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে নাজমুল হুদা রতন নিজের ব্যক্তিগত পরিচয় তুলে ধরেন বলেন, একটি বিশেষ স্বপ্ন থেকে সাহস স্কুলের কাজ শুরু করেছিলাম। দীর্ঘ ১৮ বছর সাহস স্কুল সুনামের সাথে টিকে থাকার পাশাপাশি স্থানীয় অভিভাবকদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। তিনি আজকের সভার আলোচ্যসূচির প্রতিটি বিষয়ের উপর বিস্তাতির আলোকপাত করে উপস্থিত অভিভাবকদেরকে তাদের মতামত ব্যক্ত করার আহ্বান জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।

এপর্যায়ে বক্তব্য রাখেন কেজি ক্লাসের শিক্ষার্থীর অভিভাবক এবং ধেরেরা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: শহিদ উল্লাহ। তিনি বলেন, প্রতিবছর সাহস স্কুলের একাধিক শিক্ষার্থী ধেরেরা স্কুলে ভর্তি হয়। আমি দেখেছি সাহস স্কুলের বাচ্চারা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী। তাদের আচার, ব্যবহার ও পোষাক-পরিচ্ছদ দেখে খুব সহজেই তাদেরকে আলাদা করা যায়। তিনি, অতিরিক্ত শিক্ষার্থীর জন্য আলাদা সেকশান করার দাবী জানান।
এরপর নার্সারী ক্লাসের শিক্ষার্থীর অভিভাবক কামরুল হাসান বলেন, দিনে দিনে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। সাহস স্কুল বড় রাস্তা সংলগ্ন বিধায় এখানে একটি স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করা প্রয়োজন।

স্ট্যান্ডার্ড ফাইভের শিক্ষার্থীর অভিভাবক কানিজ ফাতেমা বলেন, গত আট বছর যাবত সাহস স্কুলে আমার বাচ্চা পড়াশোনা করছে। আমি সাহস স্কুলের পারফরমেন্সে খুবই সন্তুষ্ট। তিনি স্কুল চলাকালীন অপেক্ষমান অভিভাবক মা’দের সম্পর্কে নেতিবাচক কথা না বলার অনুরোধ করেন।

অভিভাবকদের মতামত শেষে সাহস-এর প্রতিষ্ঠাতা নাজমুল হুদা রতন বলেন, গত আঠারো বছরে অসংখ্য শিক্ষক কিছুদিন কাজ করার পর সাহস স্কুল ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন। কিন্তু আমরা আমাদের চলার গতি এবং গুণগত মান ধরে রাখতে পেরেছি। আমরা প্রি-প্রাইমারি ও প্রাইমারি শাখায় এমন একটা শিক্ষক সেট-আপ তৈরি করতে পেরেছি যারা পারমানেন্ট শিক্ষক। কাজেই, আশা করি আগামী দিনগুলোতে আমাদের পারফরমেন্স এবং গুণগত মান আরো উন্নত হবে।
হালকা আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে শেষ হয় অভিভাবক সভা।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি ও বিডব্লিউএবি মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

সাহস স্কুলে অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ০২:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার

শনিবার ৯ মার্চ ২০২৪ সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলে এবছরের প্রথম অভিভাবক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাহস লাইব্রেরির সামছুল হুদা ভবন অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন স্বাবলম্বী হবো সবাই (সাহস)-এর প্রতিষ্ঠাতা নাজমুল হুদা রতন।

সকাল দশটায় অভিভাবকদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে নাজমুল হুদা রতন নিজের ব্যক্তিগত পরিচয় তুলে ধরেন বলেন, একটি বিশেষ স্বপ্ন থেকে সাহস স্কুলের কাজ শুরু করেছিলাম। দীর্ঘ ১৮ বছর সাহস স্কুল সুনামের সাথে টিকে থাকার পাশাপাশি স্থানীয় অভিভাবকদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। তিনি আজকের সভার আলোচ্যসূচির প্রতিটি বিষয়ের উপর বিস্তাতির আলোকপাত করে উপস্থিত অভিভাবকদেরকে তাদের মতামত ব্যক্ত করার আহ্বান জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।

এপর্যায়ে বক্তব্য রাখেন কেজি ক্লাসের শিক্ষার্থীর অভিভাবক এবং ধেরেরা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: শহিদ উল্লাহ। তিনি বলেন, প্রতিবছর সাহস স্কুলের একাধিক শিক্ষার্থী ধেরেরা স্কুলে ভর্তি হয়। আমি দেখেছি সাহস স্কুলের বাচ্চারা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী। তাদের আচার, ব্যবহার ও পোষাক-পরিচ্ছদ দেখে খুব সহজেই তাদেরকে আলাদা করা যায়। তিনি, অতিরিক্ত শিক্ষার্থীর জন্য আলাদা সেকশান করার দাবী জানান।
এরপর নার্সারী ক্লাসের শিক্ষার্থীর অভিভাবক কামরুল হাসান বলেন, দিনে দিনে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে। সাহস স্কুল বড় রাস্তা সংলগ্ন বিধায় এখানে একটি স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করা প্রয়োজন।

স্ট্যান্ডার্ড ফাইভের শিক্ষার্থীর অভিভাবক কানিজ ফাতেমা বলেন, গত আট বছর যাবত সাহস স্কুলে আমার বাচ্চা পড়াশোনা করছে। আমি সাহস স্কুলের পারফরমেন্সে খুবই সন্তুষ্ট। তিনি স্কুল চলাকালীন অপেক্ষমান অভিভাবক মা’দের সম্পর্কে নেতিবাচক কথা না বলার অনুরোধ করেন।

অভিভাবকদের মতামত শেষে সাহস-এর প্রতিষ্ঠাতা নাজমুল হুদা রতন বলেন, গত আঠারো বছরে অসংখ্য শিক্ষক কিছুদিন কাজ করার পর সাহস স্কুল ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন। কিন্তু আমরা আমাদের চলার গতি এবং গুণগত মান ধরে রাখতে পেরেছি। আমরা প্রি-প্রাইমারি ও প্রাইমারি শাখায় এমন একটা শিক্ষক সেট-আপ তৈরি করতে পেরেছি যারা পারমানেন্ট শিক্ষক। কাজেই, আশা করি আগামী দিনগুলোতে আমাদের পারফরমেন্স এবং গুণগত মান আরো উন্নত হবে।
হালকা আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে শেষ হয় অভিভাবক সভা।