ঢাকা ০২:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাজশাহীতে পুলিশ লাইন্সের শৌচাগার থেকে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo মাঠের রাস্তায় জামাই শাশুড়ির বাঁশের বেড়া: বিপাকে দুই গ্রামের কৃষক Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী Logo খুনিদের বিচার আর দেশের সংস্কার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না- ডাঃ শফিকুর রহমান Logo বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এ সরকার কাজ করছে- পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর? Logo স্ত্রীর নাম ব্যবহার করে শুমারির টাকা আত্মসাৎ পরিসংখ্যান কর্মকর্তার

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ

জাল টাকা ও স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন আসামি অহিদুজ্জামান মুন্সি এখন সাহেল মুন্সি

এম.ডি.এন.মাইকেল

জাল টাকা ও জাল স্টাম্প মামলার যাবজ্জীবন সাজা থেকে বাচাতে নিজেকে মৃত দাবি করে পত্রিকায় প্রচারণা চালানো বহুরূপী প্রতারক মোঃ অহিদুজ্জান মুন্সি এখন মোঃ সাহেল মুন্সি।
বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প সহ অহিদুজ্জামান মুন্সী কে ২০০৬ সালে কোতোয়ালি থানা চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

কোতোয়ালি থানার (সিএমপি)মামলা নং-১২ তারিখ:- ৯/৪/০৬। গ্রেফতার এর পর দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ মাস জেল হাজতে থেকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরে,অহিদুজ্জামান মুন্সী তার উকিলের মাধ্যমে জানতে পারেন জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্পের মামলায় তার যাবজ্জীবন সাজা হবে।পরবর্তীতে তার মনোনীত উকিলের পরামর্শে আত্মগোপনে চলে যান। বেশ কিছু দিন আত্মগোপনে থাকার পর উক্ত মামলা থেকে বাঁচার জন্য নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করে মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সি, জন্মতারিখ: ৮ জুলাই ১৯৭৬, পিতা: আবু মোতালেব মুন্সি,মাতা: মোসাম্মৎ শাফিয়া বেগম, গ্রাম: বলতলা, ডাকঘর: বীনাপানী, থানা: কাঠালিয়া, জেলা: ঝালকাঠি, জাতীয় পরিচয়পত্র নাম: ৪২১৪৩৯৪৫৭৮০৭৯।

বহুরূপী অহিদুজ্জামান মুন্সি নিজেকে মৃত ঘোষণা করার পরে নাম পরিবর্তনের মাধ্যমে রাতারাতি মোঃ সাহেল মুন্সী হয়ে যান। এমনকি জাল জালিয়াতির মাধ্যমে একই ঠিকানায়,মোঃ সাহেল মুন্সী, পিতাঃ আবু মোতালেব মুন্সী, মাতা: শাফিয়া বেগম, গ্রাম: বলতলা, ডাকঘর, বীণাপাণি, থানা: কাঠালিয়া,নজেলা: ঝালকাঠি, জাতীয় পরিচয়পত্র নং: ৮২৩৮৮৩৬৮৭১, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরী করতে সক্ষম হন।

প্রশ্ন জাগে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী, কি ভাবে মো: সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করে রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করলেন একই ঠিকানায়? মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী মামলা থেকে বাঁচার জন্য নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকার সার্কুলারের মাধ্যমে মোঃ সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করার বিষয় নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

এই বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায় অহিদুজ্জান মুন্সী ২০০৬ সালে চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্টাম্প সহ গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন জেলে ছিলেন।এবং ওই মামলা থেকে বাঁচতে নিজেকে নিজে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন এর কতিপয় অসাধু কর্মকর্তাদের মোটা অংক উৎকোষের বিনিময়ে মোঃ সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করেন। স্থানীয়রা আরো জানান একজন জীবিত ব্যক্তি কিভাবে নিজেকে মৃত ঘোষণা করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করলেন তা দেখার দায়িত্ব আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর।এবং আমরা চাই যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি বহুরূপী প্রতারক অহিদুজ্জান মুন্সি ওরফে সাহেল মুন্সি কে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় নিয়ে আসলে ভবিষ্যতে আর দেশের কেউ আর এইরকম দুঃসাহস দেখানোর সাহস পাবে না।

পরবর্তীতে এই সকল বিষয়ে জানতে জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মো: অহিদুজ্জামান মুন্সী ওরফে মোঃ সাহেল মুন্সী’র মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন ২০০৬ সালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কোতোয়ালি থানায় জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলার আসামি তিনি না, ভান্ডারিয়ার অহিদুজ্জান অপু উক্ত মামলার আসামি ছিলেন।প্রতিবেদক তার কাছে জানতে চান ভান্ডারিয়ার অহিদুজ্জামান অপু উক্ত মামলার আসামি তাহলে ২০০৬ সালের জাল টাকা ও জাল স্টাম্প সহ কোতোয়ালি থানা পুলিশ (সিএমপি) আপনাকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করলো কেন? প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি শিকার করেন যে উক্ত মামলায় মাত্র সাড়ে পাঁচ মাস জেল খেটেছেন।প্রতিবেদক তার কাছে জানতে চান কেনো নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকার সার্কুলার দিয়ে সাহেল মুন্সী নামে নতুন করে জাতীয় পরিচয় পত্র সংগ্রহ করলেন? প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে তিনি কোন উত্তর দিতে পারেননি।২০০৬ সালের চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানায় জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলার আসামি ছিলেন বহুরূপী প্রতারক যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত আসামী মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী, ওরফে মো: সাহেল মুন্সী, ওরফে সালেহ হুজুর।

এহেন দুর্নীতিবাজ প্রতারক জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী বহুরূপী মোঃ অহিদুজ্জান মুন্সি,ওরফে মোঃ সাহেল মুন্সি দেশ ও জাতির শত্রু।
অনুসন্ধান চলমান,,,,

আপলোডকারীর তথ্য

রাজশাহীতে পুলিশ লাইন্সের শৌচাগার থেকে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

SBN

SBN

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ

জাল টাকা ও স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন আসামি অহিদুজ্জামান মুন্সি এখন সাহেল মুন্সি

আপডেট সময় ০৪:৫৮:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

এম.ডি.এন.মাইকেল

জাল টাকা ও জাল স্টাম্প মামলার যাবজ্জীবন সাজা থেকে বাচাতে নিজেকে মৃত দাবি করে পত্রিকায় প্রচারণা চালানো বহুরূপী প্রতারক মোঃ অহিদুজ্জান মুন্সি এখন মোঃ সাহেল মুন্সি।
বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প সহ অহিদুজ্জামান মুন্সী কে ২০০৬ সালে কোতোয়ালি থানা চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

কোতোয়ালি থানার (সিএমপি)মামলা নং-১২ তারিখ:- ৯/৪/০৬। গ্রেফতার এর পর দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ মাস জেল হাজতে থেকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরে,অহিদুজ্জামান মুন্সী তার উকিলের মাধ্যমে জানতে পারেন জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্পের মামলায় তার যাবজ্জীবন সাজা হবে।পরবর্তীতে তার মনোনীত উকিলের পরামর্শে আত্মগোপনে চলে যান। বেশ কিছু দিন আত্মগোপনে থাকার পর উক্ত মামলা থেকে বাঁচার জন্য নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করে মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সি, জন্মতারিখ: ৮ জুলাই ১৯৭৬, পিতা: আবু মোতালেব মুন্সি,মাতা: মোসাম্মৎ শাফিয়া বেগম, গ্রাম: বলতলা, ডাকঘর: বীনাপানী, থানা: কাঠালিয়া, জেলা: ঝালকাঠি, জাতীয় পরিচয়পত্র নাম: ৪২১৪৩৯৪৫৭৮০৭৯।

বহুরূপী অহিদুজ্জামান মুন্সি নিজেকে মৃত ঘোষণা করার পরে নাম পরিবর্তনের মাধ্যমে রাতারাতি মোঃ সাহেল মুন্সী হয়ে যান। এমনকি জাল জালিয়াতির মাধ্যমে একই ঠিকানায়,মোঃ সাহেল মুন্সী, পিতাঃ আবু মোতালেব মুন্সী, মাতা: শাফিয়া বেগম, গ্রাম: বলতলা, ডাকঘর, বীণাপাণি, থানা: কাঠালিয়া,নজেলা: ঝালকাঠি, জাতীয় পরিচয়পত্র নং: ৮২৩৮৮৩৬৮৭১, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় পরিচয় পত্র তৈরী করতে সক্ষম হন।

প্রশ্ন জাগে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী, কি ভাবে মো: সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করে রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করলেন একই ঠিকানায়? মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী মামলা থেকে বাঁচার জন্য নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকার সার্কুলারের মাধ্যমে মোঃ সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করার বিষয় নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

এই বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায় অহিদুজ্জান মুন্সী ২০০৬ সালে চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা ও জাল স্টাম্প সহ গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন জেলে ছিলেন।এবং ওই মামলা থেকে বাঁচতে নিজেকে নিজে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন এর কতিপয় অসাধু কর্মকর্তাদের মোটা অংক উৎকোষের বিনিময়ে মোঃ সাহেল মুন্সী নাম ধারণ করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করেন। স্থানীয়রা আরো জানান একজন জীবিত ব্যক্তি কিভাবে নিজেকে মৃত ঘোষণা করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করলেন তা দেখার দায়িত্ব আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর।এবং আমরা চাই যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি বহুরূপী প্রতারক অহিদুজ্জান মুন্সি ওরফে সাহেল মুন্সি কে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় নিয়ে আসলে ভবিষ্যতে আর দেশের কেউ আর এইরকম দুঃসাহস দেখানোর সাহস পাবে না।

পরবর্তীতে এই সকল বিষয়ে জানতে জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মো: অহিদুজ্জামান মুন্সী ওরফে মোঃ সাহেল মুন্সী’র মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন ২০০৬ সালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কোতোয়ালি থানায় জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলার আসামি তিনি না, ভান্ডারিয়ার অহিদুজ্জান অপু উক্ত মামলার আসামি ছিলেন।প্রতিবেদক তার কাছে জানতে চান ভান্ডারিয়ার অহিদুজ্জামান অপু উক্ত মামলার আসামি তাহলে ২০০৬ সালের জাল টাকা ও জাল স্টাম্প সহ কোতোয়ালি থানা পুলিশ (সিএমপি) আপনাকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করলো কেন? প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি শিকার করেন যে উক্ত মামলায় মাত্র সাড়ে পাঁচ মাস জেল খেটেছেন।প্রতিবেদক তার কাছে জানতে চান কেনো নিজেকে মৃত ঘোষণা করে পত্রিকার সার্কুলার দিয়ে সাহেল মুন্সী নামে নতুন করে জাতীয় পরিচয় পত্র সংগ্রহ করলেন? প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নে তিনি কোন উত্তর দিতে পারেননি।২০০৬ সালের চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানায় জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলার আসামি ছিলেন বহুরূপী প্রতারক যাবজ্জীবন সাজা প্রাপ্ত আসামী মোঃ অহিদুজ্জামান মুন্সী, ওরফে মো: সাহেল মুন্সী, ওরফে সালেহ হুজুর।

এহেন দুর্নীতিবাজ প্রতারক জাল টাকা ও জাল স্ট্যাম্প মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী বহুরূপী মোঃ অহিদুজ্জান মুন্সি,ওরফে মোঃ সাহেল মুন্সি দেশ ও জাতির শত্রু।
অনুসন্ধান চলমান,,,,